বড় পর্দায় 'কালীন ভাইয়া'র জলবা! OTT নয়, প্রেক্ষাগৃহে রিলিজ করবে 'মির্জাপুর', জেনে নিন দিনক্ষণ
এই ঘোষণার ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে পঙ্কজ ত্রিপাঠি, আলি ফজল, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দিব্যেন্দু, যাদের চরিত্রগুলো দর্শকদের মনে গভীর ছাপ ফেলেছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, দ্বিতীয় সিজনে নিহত হওয়া মুন্না ত্রিপাঠি অর্থাৎ দিব্যেন্দু আবার ফিরছেন। ভিডিওতে মুন্নাকে বলতে শোনা যায়, "আমি হিন্দি ছবির হিরো। আর হিন্দি ছবি সবথেকে বেশি উপভোগ করা যায় সিনেমা হলে। সবাইকে মনে করাতে চাই আমি অমর।" এই ডায়লগ থেকেই স্পষ্ট যে, সিনেমায় মুন্নার ফিরে আসার গল্পটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা হয়, "দীপাবলিতে সবাইকে মিষ্টি দেওয়া হয়। কিন্তু এই নাও মির্জাপুরের আসল বরফি।"
খবর সাতদিন ডেস্ক, 29 অক্টোবর: ‘মির্জাপুর’ সিরিজের জনপ্রিয়তা শুরু থেকেই দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক উন্মাদনা তৈরি করেছে। ২০১৮ সালে মুক্তি পাওয়া প্রথম সিজন থেকে শুরু করে প্রতিটি সিজনেই নতুন চমক নিয়ে এসেছে এই সিরিজ। কিছুদিন আগে মুক্তি পেয়েছে সিরিজের তৃতীয় সিজন, যা দর্শকরা বেশ পছন্দ করেছেন। এবার আরও বড় চমক নিয়ে হাজির হচ্ছে ‘মির্জাপুর’, তবে এবার সিনেমার আকারে। সম্প্রতি অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওর তরফে একটি ভিডিও প্রকাশ করে নির্মাতারা ‘মির্জাপুর’ সিনেমার ঘোষণা দিয়েছেন, যা ২০২৬ সালে মুক্তি পাবে।
এই ঘোষণার ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে পঙ্কজ ত্রিপাঠি, আলি ফজল, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দিব্যেন্দু, যাদের চরিত্রগুলো দর্শকদের মনে গভীর ছাপ ফেলেছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, দ্বিতীয় সিজনে নিহত হওয়া মুন্না ত্রিপাঠি অর্থাৎ দিব্যেন্দু আবার ফিরছেন। ভিডিওতে মুন্নাকে বলতে শোনা যায়, "আমি হিন্দি ছবির হিরো। আর হিন্দি ছবি সবথেকে বেশি উপভোগ করা যায় সিনেমা হলে। সবাইকে মনে করাতে চাই আমি অমর।" এই ডায়লগ থেকেই স্পষ্ট যে, সিনেমায় মুন্নার ফিরে আসার গল্পটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা হয়, "দীপাবলিতে সবাইকে মিষ্টি দেওয়া হয়। কিন্তু এই নাও মির্জাপুরের আসল বরফি।"
ছবিটি প্রযোজনা করেছেন পুনিত কৃষ্ণা এবং পরিচালনা করছেন গুরমিত সিং। ২০২৬ সালে মুক্তি পেতে যাওয়া এই ছবিতে কালিন ভাইয়া, গুড্ডু পন্ডিত, মুন্না, এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের চরিত্রগুলির আবারও একটি বড় সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মির্জাপুর সিরিজের সাফল্যের যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০১৮ সালে। এরপর ২০২০ সালে দ্বিতীয় সিজন মুক্তি পায় এবং তা আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করে। আর চলতি বছরের জুলাইয়ে মুক্তি পাওয়া তৃতীয় সিজন দর্শকদের আগ্রহ আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এই সিরিজের চরিত্রগুলো এবং উত্তেজনাপূর্ণ গল্প বলার ধরণই সম্ভবত মির্জাপুরকে সিনেমার পর্দায় আনতে নির্মাতাদের উৎসাহিত করেছে। ‘মির্জাপুর’ সিনেমাটি যে শুধু অনুরাগীদের জন্য বড় উপহার হতে চলেছে তাই নয়, বরং এটি সিরিজের গল্পের পরিসরকে আরও বড় করে তুলবে।